লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হচ্ছে পাঠ্যক্রম ও সহপাঠ্যক্রম কর্মসূচীর মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের মেধা , শারীরিক ও মানসিক বৃত্তিগুলোর বিকাশ এবং উৎকর্ষ সাধ

Mission & Vision

সামগ্রিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:

  • মূল্যবোধভিক্তিক শিক্ষার প্রসার;
  • চাহিদা মাফিক ও চাকুরির যোগ্যতা অর্জনের লক্ষ্যে শিক্ষা;
  • পাঠ্যক্রম-এর আধুনিকায়ন
  • সকল স্তরে ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়ন;
  • তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার জোরদারকরণ;
  • সকল স্তরে শিক্ষকদের কাযকারিতা নিশ্চিতকরণ;
  • জেন্ডার সমতা নিশ্চিতকরণ।

 

শিক্ষার সাধারণ উদ্দেশ্য:

  • ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে ও ব্যবহারিক জীবনে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা।
  • মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্ববোধ, জাতীয়তাবোধ এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলির যেমন: ন্যায়বোধ, অসাম্প্রদায়িক-চেতনাবোধ, কর্তব্যবোধ, মানবাধিকার সচেতনতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, শৃঙ্খলা, সৎ জীবনযাপনের মানসিকতা, সৌহার্দ্য, অধ্যবসায় ইত্যাদি বিকাশ ঘটানো।
  • জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারা বিকশিত করে প্রজন্ম পরম্পরায় সঞ্চালনের ব্যবস্থা করা।
  • দেশজ আবহ ও উপাদান সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শিক্ষাকে শিক্ষার্থীর চিমন্তা-চেতনা ও সৃজনশীলতার উজ্জীবন এবং তার জীবনঘনিষ্ঠ জ্ঞান বিকাশে সহায়তা করা।
  • দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি সাধনের জন্য শিক্ষাকে সৃজনধর্মী, প্রয়োগমুখী ও উৎপাদন সহায়ক করে তোলা; শিক্ষার্থীদেরকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তোলা এবং তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশে সহায়তা করা।
  • জাতি, ধর্ম, গোত্র নির্বিশেষে আর্থসামাজিক শ্রেণি-বৈষম্য ও নারী পুরুষ বৈষম্য দূর করা, অসাম্প্রদায়িকতা, বিশ্ব-ভ্রাতৃত্ব, সৌহার্দ্য ও মানুষে মানুষে সহমর্মিতাবোধ গড়ে তোলা এবং মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে তোলা।
  • বৈষম্যহীন সমাজ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে মেধা ও প্রবণতা অনুযায়ী স্থানিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে সকলের জন্য শিক্ষা লাভের সমান সুযোগ-সুবিধা অবারিত করা। শিক্ষাকে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পণ্য হিসেবে ব্যবহার না করা।
  • গণতান্ত্রিক চেতনাবোধ বিকাশের জন্য পারস্পরিক মতাদর্শের প্রতি সহনশীল হওয়া এবং জীবনমুখী বস্ত্তনিষ্ঠ ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশে সহায়তা করা।
  • মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিমত্মাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে শিক্ষার্থীরা যাতে প্রতিসত্মরে মানসম্পন্ন প্রামিত্মক যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা নিশ্চিত করা।
  • বিশ্বপরিমন্ডলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিক্ষার বিভিন্ন পর্যায়ে ও বিষয়ে উচ্চমানের দক্ষতা সৃষ্টি করা।
  • জ্ঞানভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর (ডিজিটাল) বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) এবং সংশিস্নষ্ট অন্যান্য (গণিত, বিজ্ঞান ও ইংরেজি) শিক্ষাকে যথাযথ গুরম্নত্ব প্রদান করা।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনসহ প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশ-সচেতনতা এবং এতদসংক্রামত্ম বিষয়ে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করা।
  • দেশের আদিবাসীসহ সকল ক্ষুদ্রজাতিসত্তার সংস্কৃতি ও ভাষার বিকাশ ঘটানো।
  • সব ধরনের প্রতিবন্ধীর শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা।

ন করে নৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় বিকাশের সর্বপ্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করা , সর্বোপরি ভাল ফলাফল অর্জন করে যাতে তারা সুযোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে এবং দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত নেতৃত্ব দিতে পারে। তাছাড়া ২০১০ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সারা বাংলাদেশে ১৫ টি মডেল স্কুলকে মাধ্যমিক স্তরের   Cluster center School ( C C S) TQI-SEP ঘোষণা করা হয়। এ স্কুল এন্ড কলেজে প্রতি বছর বিভিন্ন জেলা হতে শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও পরিদর্শনের জন্য শিক্ষক/ শিক্ষিকাগন শিক্ষা সফরে আসেন।